বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন এ চলচ্চিত্র নির্মাণ নিয়মাবলী
সাধারণ সুবিধায় ছবি নির্মাণ :
১। এফডিসিতে চলচ্চিত্র নির্মাণের তালিকাভূক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানকে প্রচলিত নিয়মে চলচ্চিত্র নির্মানের ‘‘এন্ট্রি ফরম’’ এ আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের হাল নাগাদ কাগজপত্র যেমন- ব্যাংক সলভেন্সী সনদ, টিআইএন সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, ভোটার আইডি কাডর্, আবেদনকারী কর্তৃক প্রত্যায়নকৃত নমিনীর পাসপোর্ট সাইজ ছবিসহ চলচ্চিত্রের ‘‘এন্ট্রি ফি’’ বাবদ এককালীন নগদ ৳ ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা এফডিসি‘র হিসাব শাখার ক্যাশ কাউন্টারে জমা দিতে হবে (রশিদ আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে)। নগদে এন্ট্রি ফি জমা প্রদানের রশিদ ও দাখিলকৃত কাগজপত্রের তথ্যাদি যথাযথ প্রতীয়মান থাকা সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক চলচ্চিত্র নির্মাণের অনুমতি প্রদান করা হবে এবং দ্বি-পাক্ষিক চুক্তিনামা সম্পাদন করতে হবে। দ্বি-পাক্ষিক চুক্তিনামা সম্পাদনের পর অনুমোদন পত্র জারি করা যাবে।
সাধারণ ছবির আওতায় ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে ৳ ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা জামানত দিয়ে ক্যামেরা ব্যতিত অন্যান্য যন্ত্রপাতি/যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা যাবে। ক্যামেরাসহ অন্যান্য ক্যামেরার যন্ত্রপাতি/যন্ত্রাংশ ব্যবহার করলে আরও ৳ ১,০০,০০০/-(এক লক্ষ) টাকা সিডিউল গ্রহণের পূর্বে জমা দিতে হবে। অবশিষ্ট পাওনাদি অনাপত্তি পত্র নেয়ার সময় বিএফডিসিকে পরিশোধ করতে হবে।
২। চলচ্চিত্র নির্মানের অনুমোদন পত্রের/ চুক্তিপত্রের বর্ণনা মোতাবেক ০১ (এক) বৎসরের মধ্যে নির্মাণ কাজ শেষ করতে হবে। দৈব বা অনাঙ্খাকিত বা অন্য কোন যৌক্তিক কারনে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ছবি নির্মাণ কাজ শেষ করা সম্ভব না হলে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের আবেদনের প্রেক্ষিতে ০৩ (তিন) মাস সময় বর্ধন করা যাবে। এরপরও যৌক্তিক কারণ থাকা সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আরও ৩ (তিন) মাস চলচ্চিত্র নির্মাণের সময় বৃদ্ধির বিষয় বিবেচনা করতে পারবে, তবে সে ক্ষেত্রে অবশিষ্ট কাজের জন্য ১৫% অতিরিক্ত সার্ভিস চার্জ প্রদান করতে হবে।
৩। নির্ধারিত বা বর্ধিত সময়ের মধ্যে (অনু:২) যদি কোন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট চলচ্চিত্র নির্মাণ কাজ শেষ করতে ব্যর্থ হন তবে এন্ট্রি ফি বাবদ তাদের জমাকৃত ৳ ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ) টাকা বাজেয়াপ্ত হবে। যদি ৳ ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ) টাকার অতিরিক্ত বকেয়া থাকে তবে অনুমোদিত সময় অতিবাহিত হওয়ার ৩ (তিন) কার্যদিবসের মধ্যে তা নগদে পরিশোধ করতে হবে,অন্যথায় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।পরবর্তীতে চলচ্চিত্রটির নির্মাণ কাজ শুরু করতে হলে পুনরায় ৳ ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা জমা দিতে হবে (অনুঃ ২ মোতাবেক) এবং সেক্ষেত্রে এটি নতুন চলচ্চিত্র হিসাবে বিবেচিত হবে।
৪। নির্মিত চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডে জমার প্রাক্কালে এফডিসি‘র সমস্ত পাওনা/বকেয়া (যদি থাকে) নগদে পরিশোধ করে অনাপত্তি পত্র সংগ্রহ করতে হবে।
৫। যদি কোন প্রতিষ্ঠান অনাপত্তি পত্র গ্রহনের সময় সমুদয় পাওনা বা বকেয়া নগদে পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয় (অনুঃ৪) তবে সে ক্ষেত্রে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানটির অতীত রের্কড, লেনদেন এবং এফডিসি তথা সরকারের স্বার্থ সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয় বিশেষ বিবেচনায় এনে মোট বিলের অর্ধেক নগদে পরিশোধের মাধ্যমে এবং বাকি অর্ধেক বিলের জন্য নি¤েœ বর্নিত শর্ত প্রতিপালন সাপেক্ষে অনাপত্তি পত্র দেয়া হবে ঃ
৫.১ ঢাকা মহানগরের বা পাশ্ববর্তী পৌর এলাকার বাড়ি জায়গা, দোকান বন্ধক রেখে, ব্যাংক গ্যারান্টি নিয়ে বা গ্রহন করে (যাচাই সাপেক্ষে) অনাপত্তি পত্র দেয়া যাবে।
৫.২ এ ক্ষেত্রে যতদিন বকেয়া পরিশোধ না হবে ততদিন বকেয়া বিলের উপর ১০% হারে সুদ ধার্য্য হবে।
৫.৩ চলচ্চিত্রের সকল ডাটা বা সফ্ট কপি এফডিসির স্টোরে সংরক্ষিত থাকবে। সেন্সর উপলক্ষে এফডিসির স্টোর শাখার প্রতিনিধি ও প্রযোজক বা তাঁদের মনোনীত ব্যক্তি যৌথভাবে সেন্সর বোর্ডে চলচ্চিত্র নেয়া আনার দায়িত্ব পালন করবে।
৫.৪ প্রযোজককে এ মর্মে ঘোষণাপত্র দিতে হবে যে, তাঁর কাছে চলচ্চিত্র সংক্রান্ত ডাটা বা সফ্ট কপি নেই।
৫.৫ ঘোষণাপত্র অমান্য করে যদি কোন প্রযোজক কর্তৃক চলচ্চিত্র সিনেমা হলে মুক্তি দেয়া হয় তবে সেক্ষেত্রে তার বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়ম তথা অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে আইনগত ব্যবস্থা নিতে প্রযোজকের কোন আপত্তি থাকবে না মর্মে ঘোষণা প্রদান করতে হবে।
৫.৬ সুদসহ বকেয়া টাকা পরিশোধ করা হলে গচ্ছিত সম্পদ ফেরত দেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে কোন প্রকার রিবেট দেয়া হবে না।
৫.৭ সাধারন সুবিধার আওতায় ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে নির্মাণকালীন সময়ের জন্য প্রযোজককে জমাকৃত টাকার অতিরিক্ত ৫.০০(পাঁচ লক্ষ) টাকার বকেয়া সুবিধা দেয়া যেতে পারে, তবে প্রযোজকের নিজ নামে বা পোষ্যদের নামে বা বেনামে পূর্বের কোন ছবির বকেযা থাকলে এবং তা পরিশোধ না করলে কোন প্রযোজক এ সুবিধা পাবেন না। এ ক্ষেত্রে যাবতীয় কাজ নগদে করতে হবে।
এফডিসিতে নগদে চলচ্চিত্র নির্মাণ :
১। এফডিসিতে চলচ্চিত্র নির্মাণের তালিকাভূক্তির ক্ষেত্রে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানকে প্রচলিত নিয়মে নির্মানের ‘‘এন্ট্রি ফরম’’ এ আবেদন করতে হবে। আবেদনের সঙ্গে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের হাল নাগাদ কাগজপত্র যেমন- ৩ কপি সত্যায়িত ছবি, ব্যাংক সলভেন্সি সনদ, টি আই এন সনদ, ট্রেড লাইসেন্স, ভোটার আইডি কার্ড, নমিনীর পাসপোর্ট সাইজ সত্যায়িত (আবেদনকারী কর্তৃক) ছবিসহ ছায়াছবির ‘‘এন্ট্রি ফি’’ বাবদ এককালীন নগদ ৳ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা এফডিসি‘র হিসাব শাখার ক্যাশ কাউন্টারে জমা প্রদান করে রশিদ সংগ্রহ করতে হবে। নগদে এন্ট্রি ফি জমা প্রদানের রশিদ ও দাখিলকৃত কাগজপত্রের তথ্যাদি যথাযথ প্রতীয়মান থাকা সাপেক্ষে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক চলচ্চিত্র নির্মাণের অনুমতি প্রদান করা হবে এবং দ্বি-পাক্ষিক চুক্তিনামা সম্পাদন করতে হবে। দ্বি-পাক্ষিক চুক্তিনামা সম্পাদনের পর অনুমোদন পত্র জারি করা হবে।
২। চলচ্চিত্র নির্মাণের কর্তৃপক্ষীয় অনুমোদনের পর নির্মাতাগণকে সকল প্রকার সেবা নগদ অর্থে গ্রহণ করতে হবে। নগদে চলচ্চিত্র নির্মানের ক্ষেত্রে নূন্যতম ৳ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকার সেবা গ্রহণ করতে হবে।
৩। জামানতের ৳ ১,০০,০০০/- (এক লক্ষ) টাকা সর্বশেষ বিলের সাথে সমন্বয় করা হবে।
৪। বকেয়া রেখে কোন প্রকারে অনাপত্তি/ছাড়পত্র দেয়া যাবে না।
রিয়েলিটি শো/বিজ্ঞাপন/নাটক/অন্যান্যদের সুটিং ঃ
১। নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বা সংস্থাকে ৳ ২৫.০০০ (পঁচিশ হাজার) টাকা জামানতসহ ব্যবসায়িক সকল প্রকার হালনাগাদ কাগজ পত্র জমা দিয়ে তালিকাভূক্ত হতে হবে। তালিকাভূক্ত হওয়ার পর নগদ অর্থে অগ্রিম প্রদানের মাধ্যমে সুটিংসহ অন্যান্য সেবা গ্রহণ করা যাবে।
২। কর্পোরেশনের ‘‘রেইট কার্ড’’ অনুযায়ী ধার্যকৃত বিল এবং ক্যামেরা, লাইট ও বিদ্যুৎ বিল ব্যতিত অন্যান্য বিলের উপর আরও ১৫% অতিরিক্ত বিল যোগ করে বিল ধার্য হবে।
৩। জামানতের টাকা সর্বশেষ বিলের সাথে সমন্বয় করা যাবে।
৪। শিফ্ট ভিত্তিক অগ্রিম সিডিউল প্রদান করা হবে।
৫। সিডিউলের জন্য আবেদন করতে হবে এবং চাহিত সিডিউলের সম্ভাব্য বিলের টাকা অগ্রিম ক্যাশ কাউন্টারে জমা করার পর কাজ করতে হবে।
অন্যান্য সাধারণ নিয়মাবলী ঃ
১। কোন চলচ্চিত্র/বিজ্ঞাপন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তালিকাভূক্তির পর এফডিসিতে কোন কাজ ৩ (তিন) মাসের মধ্যে শুরু না করলে জামানতের টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ হিসেবে জামানতের ২৫% টাকা কর্তন করে রাখা হবে।
২। বাইরের উৎস থেকে নির্মিত চলচ্চিত্রের অনাপত্তি পত্র প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অফিসিয়াল সার্ভিস চার্জ বাবদ ৳ ১০,০০০/-(দশ হাজার) টাকা নগদে পরিশোধ করে অনাপত্তি পত্রের জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানের বা তার অন্য কোন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের বা তার নিজ নামে বা বেনামে এফডিসির কোন বকেয়া থাকলে সমুদয় বকেয়া পরিশোধের পর উৎপাদন বিভাগ ছাড়পত্র প্রদান করবে।
৩। চলচ্চিত্রের নাম পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ হিসেবে নগদে অগ্রিম ৳ ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা এফডিসি‘র হিসাব শাখার ক্যাশ কাউন্টারে জমা পূর্বক আবেদন করতে হবে।
৪। ছবির মালিকানা হস্তান্তরের ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ হিসেবে নগদে অগ্রীম ৳ ২৫০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা এফডিসি‘র হিসাব শাখার ক্যাশ কাউন্টারে জমা পূর্বক আবেদন করতে হবে (অফেরত যোগ্য)।
৫। এফডিসির চত্তরে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়া বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এফডিসিতে বাইরের ক্যামেরা ও কারিগরি সেট-আপ এনে কাজ করার ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে প্রতি শিফটে প্রতি ইউনিটের জন্য নগদ ৳ ২,৫০০/-(দুই হাজার পাঁচশত ) টাকা এফডিসির হিসাব শাখার ক্যাশ কাউন্টারে জমা প্রদানপূর্বক কাজের অনুমতির জন্য আবেদন করতে হবে। উৎপাদন শাখা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অনুমোদন সাপেক্ষে অনুমতি দিবে।
৬। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ক্যামেরা প্রবেশের ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি গ্রহন করতে হবে। অন্যথায় এফডিসির অভ্যন্তরে ক্যামেরা প্রবেশ করানো যাবে না।
৭। স্পট বিলিং সিষ্টেম বহাল থাকবে। প্রত্যেকটি বিলে প্রযোজক বা তার মনোনীত ব্যক্তি/কর্মকর্তা কর্তৃক অনুস্বাক্ষর করতে হবে। যদি কখনও কোন প্রযোজক বা তার মনোনীত প্রতিনিধির স্পট বিলে অনুস্বাক্ষর দিতে আপত্তি থাকে বা সম্মত না হন তবে সেক্ষেত্রে প্রযোজক তাৎক্ষনিকভাবে বা সর্বোচ্চ ৩ (তিন) কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে কারন বা আপত্তি বর্ণনা করে কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করতে হবে পরীক্ষা নিরীক্ষা সাপেক্ষে প্রয়োজনে সংশোধন করা যাবে। অন্যথায় স্পট থেকে প্রেরিত বিল যাচাই বাছাই সাপেক্ষে গৃহীত হবে।
৮। সকল কার্যক্রম শিফট্ ভিত্তিক হবে। সকাল ৯.০০ টা হতে বিকেল ৫.০০ টা পর্যন্ত সকাল শিফ্ট। বিকাল ৫.০০ টা হতে রাত ১১.০০ টা পর্যন্ত বিকেল শিফ্ট এবং রাত ১১.০০ টা হতে ভোর ৬.০০ টা পর্যন্ত অতিরিক্ত/বিশেষ শিফ্ট হিসাবে বিবেচিত হবে।
৯। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের শুটিং, ডাবিং, এডিটিং, বা অন্য যে কোন সিডিউল চেয়ে কমপক্ষে ০৭(সাত) দিন পূর্বে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন পত্রের সাথে যন্ত্রপাতি/ যন্ত্রাংশ বা জনবলের চাহিদা পত্র প্রদান করতে হবে। নির্ধারিত সময়ের ০৩ (তিন) দিন পূর্বে সিডিউল পরিবর্তন/ পরিবর্ধন/ স্থগিত/ বাতিল করা যাবে। যে কোন কাজের সিডিউলের জন্য আবেদন করে নির্ধারিত সময়ে কাজ সম্পন্ন না করলে বা ০৩ (তিন) দিন পূর্বে তা বাতিল না করলে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নামে সিডিউল থাকবে যদি খালি থাকে এবং সে মোতাবেক বিল হবে। সিডিউল হস্তান্তরযোগ্য নয়।
১০। যে সকল যন্ত্রপাতি/যন্ত্রাংশ এফডিসিতে বিদ্যমান থাকবে না তা কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতিক্রমে অন্য কোন উৎস থেকে এনে ব্যবহার করা হলে শিফট ভিত্তিক বিদ্যুৎ বিল প্রযোজ্য হবে।
১১। এফডিসির সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নিমার্তাগণ অগ্রাধিকার পাবেন।
১২। উল্লেখিত নিয়মাবলী, এতদসংক্রান্ত দাপ্তরিক আদেশ নির্দেশ পত্র, পরিপত্র, বিধি বিধান পরিপালন করতে হবে।
১৩। প্রচলিত অন্যান্য নিয়মাবলী বলবৎ থাকিবে।